আমেরিকায় বসে বলছেন, আমেরিকায় না গেলে কী হবে : আমীর খসরু
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। পুরোনো ছবি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘আমেরিকায় বসে বলছেন, আমেরিকায় না গেলে কী হবে। সব দেশের সরকারপ্রধানেরা বক্তব্য দিয়ে বাড়ি চলে গেছেন, উনি ওখানে বসে কী করছেন।’
শনিবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আমান উল্লাহ আমানের বিরুদ্ধে মামলা ও সাজার প্রতিবাদে এক আলোচনা
সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ৯০–এর ডাকসু ও সর্বদলীয়
ছাত্র ঐক্য এবং সাবেক ছাত্রনেতাদের উদ্যোগে এই সভা হয়।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, ‘উনার মন্ত্রীরা,
সরকারি কর্তারা বলছেন, আমেরিকা না গেলে কী হবে। আপনার আমেরিকা যাওয়া নিয়ে চিন্তা নয়,
দেশের ১৮ কোটি মানুষের জন্য চিন্তার বিষয়। এসব দেশের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হয়।
গার্মেন্টসের বড় রপ্তানি হয় আমেরিকায়। একজন গার্মেন্টসকর্মীর তো চাকরি চলে যাবে। এর
সঙ্গে অর্থনৈতিক ও মানবিক সম্পর্ক।’
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকাকে
দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য
বিদেশে যেতে হলে এখন যে সাজা স্থগিত করে তাকে বাসায় থাকার অনুমতি দিয়েছি, তা প্রত্যাহার
করে নিতে হবে। আবার তাকে জেলে যেতে হবে, আদালতে যেতে হবে। আদালতের কাছ থেকে তাঁকে
অনুমতি নিতে হবে।
এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপি নেতা
আমীর খসরু বলেন, ‘এই প্রত্যাখ্যানের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে
চিকিৎসা না দেওয়ার দায়িত্ব নিজের হাতে নিয়েছেন। শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা
তাকে তার পরিণতির দিকে নিয়ে যাবে। ’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু
মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘আমেরিকায় বসে বলছেন, আমেরিকায় না গেলে
কী হবে। সব দেশের সরকারপ্রধানেরা বক্তব্য দিয়ে বাড়ি চলে গেছেন, উনি ওখানে বসে কী করছেন।’
আজ শনিবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আমান উল্লাহ আমানের বিরুদ্ধে মামলা ও সাজার প্রতিবাদে এক আলোচনা
সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ৯০–এর ডাকসু ও সর্বদলীয়
ছাত্র ঐক্য এবং সাবেক ছাত্রনেতাদের উদ্যোগে এই সভা হয়।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, ‘উনার মন্ত্রীরা,
সরকারি কর্তারা বলছেন, আমেরিকা না গেলে কী হবে। আপনার আমেরিকা যাওয়া নিয়ে চিন্তা নয়,
দেশের ১৮ কোটি মানুষের জন্য চিন্তার বিষয়। এসব দেশের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হয়।
গার্মেন্টসের বড় রপ্তানি হয় আমেরিকায়। একজন গার্মেন্টসকর্মীর তো চাকরি চলে যাবে। এর
সঙ্গে অর্থনৈতিক ও মানবিক সম্পর্ক।’
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকাকে
দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য
বিদেশে যেতে হলে এখন যে সাজা স্থগিত করে তাকে বাসায় থাকার অনুমতি দিয়েছি, তা প্রত্যাহার
করে নিতে হবে। আবার তাকে জেলে যেতে হবে, আদালতে যেতে হবে। আদালতের কাছ থেকে তাকে অনুমতি
নিতে হবে।
এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপি নেতা
আমীর খসরু বলেন, ‘এই প্রত্যাখ্যানের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে
চিকিৎসা না দেওয়ার দায়িত্ব নিজের হাতে নিয়েছেন। শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা
তাকে তার পরিণতির দিকে নিয়ে যাবে। ’
সভাপতির বক্তব্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান
শামসুজ্জামান বলেন, খালেদা জিয়াকে হত্যা করার
ষড়যন্ত্র করছে সরকার। তাকে মুক্ত করতে হলে
রাস্তায় গিয়ে দাঁড়াতে হবে।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকনের
সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য দেন দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির বিশেষ সম্পাদক আসাদুজ্জামান
রিপন, বিএনপির মিডিয়া সেলের প্রধান জহির উদ্দিন স্বপন প্রমুখ।
মন্তব্য করুন